কৃষ্ণ কান্ত দাশ, স্বরূপকাঠি প্রতিনিধি ॥ গণ মাধ্যম কর্মীর কাজ করার পাশাপাশি রাজনীতির প্লাট ফর্মে থেকেই আজ একটা শক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান না হয়েও নিজ যোগ্যতায় পিরোজপুর জেলা সহ নেছারাবাদে একটা পাকাপোক্ত অবস্থান তৈরী করতে সক্ষম হয়েছেন। জাতির জনকের আদর্শের সৈনিক হয়ে এরিমধ্য নেছারাবাদ উপজেলার মধ্যে একটা পরিচিতি পেয়েছে সর্বমহলে। আর হ্যা বলছিলাম এ প্রজন্মের উদীয়মান নেতা ও গণ মাধ্যম কর্মী সিফাতের।অন লাইন দৈনিক স্বরূপ বিণ্যাশ ২৪ ডড কম পত্রিকার সহকারী বার্তা সম্পাদক ও স্বরূপকাঠি প্রেস ক্লাবের সহ সাধারণ সম্পাদক সিফাতের বিষয়ে রাজনৈতিক খুটিনাটি তুলে ধরার চেষ্টা করেন অন লাইন চুঙ্গা টিভির সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে। পাশাপাশি প্রিন্ট মিডিয়ার তথ্যের উপর ভিত্তি করেই উদীয়মান নেতা সিফাতের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের মাইল ফলক স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়। সাংবাদিকতার আলোকে রাজনৈতিক নেতাদের সান্নিধ্যে থেকে নিজস্ব চিন্তাভাবনা দিয়ে জেলার রাজনীতির মধ্যে একটা ভিত তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। তিল তিল করে গড়ে উঠা রাজনৈতিক নেতা হিসেবে নিজেকে তুলে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে প্রতি নিয়ত । সদা হাস্য উজ্জল ও সুন্দর মনের মানুষ হিসাবে একটা বাড়তি কদর আছে সর্ব মহলে। সুশিক্ষিত ও সুনাগরিক হয়ে জেলার মধ্যে একটা চমক সৃষ্টি করে এ প্রজন্মের জন্য একটা বাড়তি চমকই বটে। রাজনৈতিক ইমেজ তৈরী করতে হলে সবার আগে দরকার সর্বপরি গ্রহণ যোগ্যতা। সততা, শিক্ষা ও অর্থের বিষয়ও রয়েছে। অবশ্য এ ব্যাপারে জেলার বেশ কিছু বিজ্ঞ বিজ্ঞ রাজনৈতিক বিধরা জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আসলে নেতা হতে হলে ভাগ্যের বিষয় রয়েছে। নইলে উপজেলা পর্যায়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ প্রচার সম্পাদক থেকে শুর করে আজ জেলার রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হওয়া। আসলে সংগঠন ছোট হোক আর বড়ই হোক সেটা বিবেচ্য বিষয় নয়। বরং কর্ম দক্ষতাও একটা অন্যতম বিষয়ও বটে। জেলার আর এক প্রবীণ নেতা বলেন, সিফাত নিজ কর্মগুনে জেলা মুক্তিযুদ্ব মঞ্চ শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে অধিষ্ঠিত হওয়া পরিশ্রমেরই ফসল। আসলে ভালো কাজের পুরস্কার পাওয়া দরকার। যদিও রাজনীতির মধ্যে এপ্রথা চালু হয়নি। প্রতিটি কাজের মান ও কর্ম দক্ষতা নিরিপন করে স্ব স্ব স্ব কাজের পুরস্কারে ভূষিত করা দরকার। এ ব্যাপারে কথা হয় অন লাইন দৈনিক স্বরূপ বিন্যাশের সাংবাদিক ও স্বরূপকাঠি প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক সিফাত উল্লাহ নেছারের সাথে। যদিও সাংবাদিক হিসাবে নয় বরং একজন উদীয়মান জেলার নোতার সাথে কথা হয় জেলার ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের । একান্ত খোলামেলা আলোচনা হয় অন লাইন পত্রিকার অফিসে বসে। মিডিয়ার বহু প্রশ্নের জবাব সুকৌশলে প্রদান করেন ধীর স্থির ভাবে। তবে একটা কথা বলেন দৃঢ চিত্তে অতি সাহস নিয়ে। আসলে আমরা সমালোচনা করি কিন্তু আসল বিষয়ে আলোচনা না করেই। কাজ করলে ভুল হবে আর এটাই চির স্বাভাবিক নিয়ম। কিন্তু আমরা বিশ্লেষণ করি বরাবরই উল্টো। তবে আমি রাজনীতিকে ভালোবাসি আর সেই ভালোবাসার প্রতিদান দিতে নিজেকে সমাজ সেবায় নিয়োজিত করতে চাই। আমি জাতির জনকের আদর্শের রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত থেকে নিজেকে উজাড় করে দিতে বদ্ধ পরিকর। আজকের আমি যা পেয়েছি তার মালিক আমি নই। বরং আমার সব কিছু অর্জন আমার সংগঠনের সকলের ভালবাসার প্রতিদানেরই ফসল মাত্র । সর্বশেষ তথ্য মতে, সিফাতের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের উথ্যানের চালিকা শক্তি হল সততা ও প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস।এলাকার সুশিল সমাজের বেশীরভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, রাজনীতিতে উদীয়মান নেতা হিসাবে সিফাতের রাজনৈতিক ইমেজ চির অম্লান থাকুন। আর সেই প্রত্যাশা জেলা সহ স্বরূপকাঠি উপজেলাবাসীর।
Leave a Reply